মালোশিয়া ভালো কোম্পানির নাম, বেতন কত ও ভিসা খরচসহ যাবতীয় তথ্য

বিদেশগামী প্রত্যাশিত ভাই ও বোনদের জন্য রয়েছে সুখবর। আপনারা যারা মালয়েশিয়াতে যেতে ইচ্ছুক আপনাদের জন্য দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর এবার চালু হলো মালয়েশিয়ার কোম্পানির ভিসা ও ফ্যাক্টরি। মালয়েশিয়াতে প্রচুর পরিমাণে কোম্পানি স্থাপিত হয়েছে এবং অনেক কোম্পানির জন্য পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করতে যাচ্ছে মালয়েশিয়ান সরকার। আর এজন্য মালয়েশিয়া সরকার কোম্পানী এবং ফ্যাক্টরি ভিসা চালু করেছে। এই ভিসাগুলোতে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে কর্মী নিয়োগ করা হবে বলে তারা জানিয়েছেন। মালয়েশিয়াতে প্রচুর পরিমাণে বাংলাদেশের কর্মী রয়েছে।

তবে অনেকদিন যাবৎ মালয়েশিয়া যাওয়ার ভিসা বন্ধ ছিল বর্তমানে আবার চালু করা হয়েছে। এখন থেকে বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার কর্মীরা মালয়েশিয়ায় গিয়ে কাজ করতে পারবেন। আপনি যদি মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহী থাকেন তাহলে আজকে এই পোস্ট শুধু আপনার জন্য। তাই আমাদের এই আর্টিকেলটি খুব মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তাহলে মালয়েশিয়া ভালো কোম্পানির নাম, বেতন কত, ভিসা খরচ কত, কোম্পানি ভিসা ও ফ্যাক্টরি ভিসা সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা পাবেন। তাহলে আর দেরি না করে এখনি দেখে নেয়া যাক।

মালয়েশিয়া ভালো কোম্পানির নাম

মালয়েশিয়ায় অনেকগুলো বিখ্যাত বিখ্যাত কোম্পানি রয়েছে তার মধ্যে কয়েকটি কোম্পানির নাম আমরা নিচে তুলে ধরবো। নিচে উল্লেখিত কোম্পানিগুলোতে বেতনের পরিমাণ বেশি এবং আপনি পাশাপাশি ওভারটাইমও করতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যায় মালয়েশিয়ার বিখ্যাত কয়েকটি কোম্পানির নাম।

1. এস টি অ্যাপারেলস গ্রুপ।
2. ম্যাক্স অ্যাপারেল সলিউশন এসডিএনবি. এস. ডি।
2. এম ডিটি গার্মেন্টস।
4. কর্পোরেট গার্মেন্টস এসডি এসডিএনবি. এস. ডি।
5. এক্সেস গ্লোবাল এসডি এসডিএনবি. এস. ডি।

মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা বেতন কত

যদি আপনি মালয়েশিয়া যেতে চান তাহলে কোম্পানি ভিসার উপর আপনার ওভার টাইম দিয়ে অনায়াসে ৪০ হাজার টাকা থেকে দুই লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। একটা জিনিস মাথায় রাখবেন আপনার নূন্যতম বেতন অবশ্যই ৪০ হাজার টাকা হবে। আর আপনার সর্বোচ্চ বেতন হবে দুই লক্ষ টাকার কাছাকাছি কিংবা ২ লক্ষ টাকা। অনেক সময় আপনারা ইলেকট্রনিক্স এর কাজে মালয়েশিয়া যেতে চান চান। তবে অবশ্যই এর ভালো দিকও আছে আবার খারাপ দিকও আছে। তবে ভালো দিকটি হল আপনার বেতন অনেক হবে আর খারাপ ঠিক হলো আপনাকে একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠানের সার্টিফিকেট দেখাতে হবে।

যদি আপনি বাংলাদেশে অথবা আপনার নিজের দেশে ইলেকট্রনিক্সের কাজে পারদর্শী থাকেন তাহলে সর্বনিম্ন আপনার বেতন ৮০ হাজার টাকা হবে। কারণ মালয়েশিয়াতে ইলেকট্রনিক এর কাজের আগ্রহ মোটামুটি অনেক আছে। মালয়েশিয়ায় নানা কোম্পানিতে নানা রকমের বেতন দিয়ে থাকে। তাই বেতনের পরিমাণ কম বেশিও হতে পারে একেক কোম্পানিতে। আপনার যদি মালয়েশিয়ায় গিয়ে বেশি টাকা পাওয়ার ইচ্ছা থাকে তাহলে আমার মত আপনার কোম্পানি ভিসায় যাওয়া ভালো। তাহলে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

মালয়েশিয়া ইলেক্ট্রনিক কোম্পানি

বর্তমানে মালয়েশিয়ায় ইলেকট্রনিশিয়ানের চাহিদা বেশি, যেহেতু চাহিদা অনেক কাজেই সেখানে কাজ অনেক এবং বেতনের পরিমাণও অনেক বেশি। যদি আপনি এই ইলেকট্রনিক এর কাজে পারদর্শী না থাকেন তারপরেও আপনি কাজে যেতে পারবেন। কিন্তু বেতন অনেক কম থাকবে যদি কাজ শিখে যেতে পারেন তাহলে বেতন অনেক বেশি থাকবে। আর এই ভিসায় আপনি যদি মালয়েশিয়াতে যেতে পারেন তাহলে আমি মনে করিনি আপনি প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আশা করি আপনারা মালয়েশিয়া ইলেক্ট্রনিক কোম্পানির সম্পর্কে বুঝতে পারছেন।

মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা

মালয়েশিয়াতে কোম্পানি ভিসা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভিসা। মালোশিয়াতে অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা প্রতিবছর বিদেশ থেকে লোক নিয়ে থাকে। মালয়েশিয়াতে বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি রয়েছে। যেমন ইলেকট্রনিক্স ফ্যাক্টরি, গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি, বিভিন্ন ধরনের উপাদান মুখী কোম্পানির সমূহের বিভিন্ন ধরনের শ্রমিক নিয়োগ করে থাকে। বিশেষ করে বিভিন্ন কোম্পানির তত্ত্বাবধানে নিয়োজিত শ্রমিকদেরকে হোটেল রেস্টুরেন্টের শ্রমিক, কন্ট্রাকশন শ্রমিক, ক্লিনার, বাসা বাড়িতে কাজের শ্রমিক, নির্মাণ শিল্পের শ্রমিক, কোম্পানির শ্রমিক এবং কৃষি কাজের শ্রমিক ইত্যাদি। নানা কাজের জন্য প্রচুর পরিমাণে বিদেশ থেকে লোক নিয়োগ করে থাকে।

বাংলাদেশ থেকে এই বছর শ্রমিক নিবে বলে আশ্বাস দিয়েছে। তাই আপনি মালয়েশিয়াতে যেতে চাইলে মালয়েশিয়া কোম্পানির ভিসা সংগ্রহ করে আপনার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে যেতে পারেন। মালয়েশিয়াতে কোম্পানি ভিসায় আপনি চাইলে আপনার কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রয়োজন হবে। নিচে আমরা সেগুলো উপস্থাপন করব।

1. আপনার একটি বৈধ পাসপোর্ট লাগবে যার মেয়াদ থাকতে হবে সর্বনিম্ন তিন বছর।
2. আপনারা জাতীয় পরিচয় পত্র থাকতে হবে এবং জাতীয় পরিচয় পত্রটি আপনার পিতা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সাথে মিল থাকতে হবে। এজন্য আপনার পিতা মাতার আইডি কার্ডের ফটোকপি সঙ্গে জমা দিতে হবে।
3. আপনার করোনা ভাইরাস টিকা কার্ড সংগ্রহ করতে হবে। আপনি যে করোনার ভ্যাকসিন শরীরে প্রয়োগ করেছেন এজন্য আপনাকে টিকা গ্রহণের সার্টিফিকেট দেখাতে হবে।

4. আপনার আবেদনের জন্য পাসপোর্ট সাইজের সাদা ব্যাক গ্রাউন্ডের ছবি জমা দিতে হবে।

4. এ ছাড়াও আপনারা কোন জরুরী কাগজপত্র প্রয়োজন হলে তার ভিসা কর্তৃপক্ষ আপনাকে জানিয়ে দিবে এবং তা আপনাকে জমা দিতে হবে।

মালয়েশিয়া যেতে কত টাকা লাগে

আপনার মালয়েশিয়া যেতে খরচ কত টাকা লাগবে এটা নির্ভর করবে আমার ভিসার উপর। কারণ আপনি কোন ধরনের ভিসা নিয়ে মালয়েশিয়াতে যেতে চান সে অনুযায়ী আপনার খরচ হবে। মালয়েশিয়াতে ফ্যাক্টরি ভিসা নিয়ে যদি আপনি যেতে চান তাহলে আপনার খরচ পড়বে প্রায় ৬ লক্ষ টাকার মত। আর আপনি যদি মালয়েশিয়াতে কোম্পানি ভিসা নিয়ে যেতে চায় তাহলে আপনার খরচ পড়বে ৭ লক্ষ টাকা। আবার অনেক মানুষ আছে বেড়ানোর জন্য যায় তাদের খরচ পড়বে তিন লক্ষ থেকে চার লক্ষ টাকা। অনেক স্টুডেন্ট রয়েছে যারা পড়াশোনা করার জন্য গিয়ে থাকে তাদের ফরজ পড়বে প্রায় দুই লক্ষ টাকা। তবে ছাত্রদেরকে তাদের কোর্স সম্পূর্ণ করার জন্য টাকা তার একাউন্টে থাকতে হবে আর এটি বাধ্যতামূলক। ছাত্ররা পড়াশোনার পাশাপাশি সেখানে পার্ট টাইম জব করার সুযোগ পাবে। তবে সে টাকা দিয়ে তার পড়ালেখা সম্পূর্ণ খরচ চালানো সম্ভব নাও হতে পারে।

মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসার দাম কত

যদি একজন শ্রমিক মালয়েশিয়ায় কোম্পানি ভিসাতে যেতে চায় তাহলে তার মোটামুটি খরচ হবে ৬ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে। অনেক সময় টাকা আরো বেশিও লাগতে পারে। এর মধ্যে আপনার ২ লক্ষ টাকার মত লেগে যাবে ভিসা বের করার কাজে। আর মোটামুটি সব খরচ মিলিয়ে আপনার ৭ লক্ষ টাকার মত খরচ হবে। আবার অনেক সময় কোম্পানির ভিসার ধরনের অনুযায়ী ও টাকার পরিমান কিছুটা বেশি হতে পারে, আবার অনেক সময় টাকার পরিমাণ কমও হতে পারে।

যেহেতু টাকার মান অনেক সময় বাড়ে এবং কমে এই হিসেবে আপনার খরচ বেশি হতে পারে। তবে মোটামুটি বলা যায়, সাড়ে ৬ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে ৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে খরচ পড়বে। আর আপনি যদি ফ্যাক্টরির কোন কাজে তথা ফ্যাক্টরি ভিসায় যেতে চায় তাহলে আপনার ৫ লক্ষ থেকে ৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দিলে অনায়াসে কাজ হয়ে যাবে। মালয়েশিয়ার কোম্পানি ভিসাতে মোটামুটি বেতনের পরিমাণ অনেক হয়ে থাকে।

মালয়েশিয়ার কলিং ভিসা

মালয়েশিয়ার মানব সম্পদ মন্ত্রী এম সিরাভানান ঘোষণা করেন যে, ১১ই জানুয়ারি ২০০২৩ এই তারিখে মালয়েশিয়ার কোম্পানি বা নিয়োগকর্তারা খুব শীঘ্রই সোর্স কান্ট্রি গুলো থেকে কলিং ভিসার অনুমোদন কর্মসংস্থানের জন্য প্রতিটি সেক্টরে বিদেশী কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়ার জন্য অনলাইনে আবেদন জমা দিতে পারবেন বলে জানিয়েছেন। এখান থেকে আমরা পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারি যে, ২০২১ সালের ১০ ডিসেম্বর দেশটির মন্ত্রিসভার জরুরী বৈঠকে সম্মত হয়েছিল যে বিদেশী কর্মী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি খাতা ছাড়া অন্য সব কাজে বিদেশি কর্মী নিয়োগ দিতে পারবে। সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে মূলত এই প্রক্রিয়া চালু করা হয়েছে। আর কলিং ভিসা বলতে সাধারণত কোম্পানি ভিসাতে বুঝানো হয়েছে।

মালয়েশিয়াতে কি কি কাজ করা যায়

অনেকেই মালয়েশিয়া যাওয়ার পরিকল্পনা করে এবং অনেকে ভাবে মালয়েশিয়াতে গিয়ে কি কাজ করলে তার জন্য ভালো হবে। বর্তমানে যে কাজগুলো মালয়েশিয়াতে বেশি ব্যবহৃত হয় সেই কাজগুলো নিয়ে আমরা আপনাদের মাঝে এখন আলোচনা করব। মালয়েশিয়াতে বর্তমানে যে সকল কাজগুলো বেশি জনপ্রিয় যেমন-কৃষি ক্ষেত্রে ব্যাপক শ্রমিক নিয়োগ প্রদান করা হচ্ছে এই দেশটিতে। তাই আপনি যদি একজন প্রবাসী হতে চান তাহলে মালয়েশিয়ার মত দেশে গেলে আপনি কৃষি ক্ষেত্রে কাজ করতে পারবেন। আর এই কাজ করে আপনি বিপুল পরিমাণ টাকা অর্জন করতে পারবেন। সব থেকে বেশি নির্মাণ খাতে শ্রমিক বরাদ্দ চলছে এবং নির্মাণ খাতে কাজ করতে পারবে। এছাড়াও বিভিন্ন সেবামূলক ক্ষেত্রে কর্মী নিয়োগ প্রদান করছে মালয়েশিয়া দেশটি। তাই আপনি যদি কোম্পানির মাধ্যমে চুক্তিবদ্ধ হতে পারেন তাহলে মালয়েশিয়াতে এসে বিভিন্ন কাজে কাজ করতে পারবেন।

মালয়েশিয়ার কোম্পানি ভিসা মূলত কি

মালয়েশিয়ার কোম্পানি ভিসা মূলত বোঝানো হয়েছে এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে কাজে ইচ্ছুক কর্মীদের বিভিন্ন এজেন্টের মাধ্যমে নিয়ে যাওয়া হয় বাংলাদেশ থেকে। সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ার সফল ফেসিলিটিস সেই কোম্পানি পূরণ করে শুধুমাত্র শ্রমিককে অর্থ ইনভেস্ট করতে হয়। বাংলাদেশে তারা বিভিন্ন এজেন্ট নিয়োগ করে যার মাধ্যমে তারা সরাসরি শ্রমিকদের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে শ্রমিকদের নিয়ে যায় এবং ভিসা সংক্রান্ত সকল জটিলতা তারাই সমাধান করে দেয়। এটি মূলত মালয়েশিয়ার কোম্পানি ভিসা।

মালয়েশিয়া কোন ভিসা সবচেয়ে ভালো

মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য অনেক ধরনের ভিসা চালু রয়েছে। যেমন স্টুডেন্ট বিষয়, ড্রাইভিং ভিসা, ভ্রমণ ভিসা., কলিং ভিসা, সুপারমার্কেট ভিসা, ক্লিনিং ভিসা, মালয়েশিয়া বিজনেস ভিসা সহ আরো অনেক ধরনের ভিসা রয়েছে। তবে সাধারণত বাংলাদেশ থেকে যারা মালয়েশিয়াতে যায় তারা কাজের ভিসা, ড্রাইভিং ভিসা অথবা স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে মালয়েশিয়াতে যায়। মালয়েশিয়াতে পড়াশোনার পাশাপাশি অনেকেই আবার কাজ করার সুযোগ করে নেয়। তাই অনেকেই যারা আছে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে গিয়ে তারা বিভিন্ন ধরনের কাজ করছে, তবে সে ক্ষেত্রে পরবর্তীতে কিন্তু সমস্যা দেখা দেয়। তবে সব থেকে বেটার হয় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে গেলে। তবে কি ধরনের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে মালয়েশিয়াতে গেলে সব থেকে বেশি সুবিধা হবে তাই এখন আপনাদের জানাবো।

মালেশিয়াতে সবচেয়ে ভালো ভিসা হলো এম এম ২ এইচ ভিসা, আর এই ভিসার মেয়াদ হল দশ বছর পর্যন্ত। পরবর্তীতে এই ভিসা আরো দুই বছর বাড়িয়ে ১২ বছরের মেয়াদ করে নেওয়া যায়। পরবর্তীতে রিনিউ করার জন্য আবার কোন ধরনের টাকা পয়সা লাগে না। আমাদের দেশ থেকে অনেক প্রবাসী বর্তমানে মালয়েশিয়ায় যাওয়ার পর পুনরায় আবার ভিসার রিমুভ করার জন্য আবারো নতুনভাবে টাকা দিতে হয়। যদি এম এম টু ভিসার মাধ্যমে যাওয়া যায় তাহলে এমনিতেই সে বেশিদিন পর্যন্ত থাকতে পারবে এবং ভিসার মেয়াদও পরবর্তীতে বাড়াতে পারবে তাতে কোন রকমের ঝামেলা হবে না।

Read More