মাত্র 5 মিনিটে গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায়

আসসালামু আলাইকুম। আপনারা সবাই কেমন আছেন।  আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন। আজ আমরা আপনাদের মাঝে নিয়ে এসেছি নতুন একটি  আর্টিকেল। আজকের সেই আর্টিকেলটি হল  কিভাবে গ্যাস্ট্রিক দূর করা যায়। কমবেশি আমাদের সবারই গ্যাস্ট্রিক হয়। আর এর থেকে মুক্তি পেতে সবাই ওষুধের দিকে হাত বাড়ান। একটু  খোঁজ নিয়ে দেখবেন যে আমাদের সারা বাংলাদেশে যে পরিমাণ গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ বিক্রি হয় অন্যসব রোগ মিলেও এ পরিমাণ হয় না।

অথচ যদি আমরা ঔষধের প্রতি নির্ভরশীল না হয়ে যদি আমরা খাবারের প্রতি মনোযোগী হই এবং কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলছে পারলেই  গ্যাস্টিক আমাদের ধারে কাছেও আসতে পারবে না। নিচে আমরা এখন আপনাদেরকে গ্যাস্ট্রিক দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত  জানাবো। তাহলে আর দেরি না করে এখনি  দেখে নেওয়া যাক গ্যাস্ট্রিক থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায়।

 গ্যাস্টিক কি?

 গ্যাস্ট্রিক কি!  অনেকজনকে জিজ্ঞাসা করলে বলতে পারবে না। কেননা পেটের যেকোন সমস্যাকে সাধারণত মানুষ গ্যাসটি বলে অবহিত করলেও গ্যাস্টিক চিকিৎসা শাস্ত্রে কিছু নেই । তবে যে জিনিসটিকে গ্যাস্টিক বলা হয় তার প্রকৃত নাম হচ্ছে পেপটিক আলসার ডিজিট বা পিইউডি। আর যদি পাকস্থলী, ডিওডেনাম এবং  ইসোফেগাস উল্লেখিত তিনটি জায়গায় এসিডের কারণে ক্ষত হয় এটাকে বলে পেপটিক আলসার ডিজিট এবং এটাই সাধারণত  মানুষের পরিভাষায় গ্যাস্টিক।

গ্যাস্ট্রিক কেন হয়?

সম্মানিত পাঠক। উল্লেখিত প্রশ্নের উত্তর হল স্বাস্থ্যের প্রতি অসতেচনা গ্যাস্ট্রিক হওয়ার মূল কারণ। কেননা ভাজা পোড়া, তেল জাতীয় জিনিস ক্ষতিকর খাওয়া জেনেও সবাই নিয়মিত এগুলোই খায়। এবং কমবেশি সবাই এগুলো খেতে খুব ভালোবাসে। আর এগুলোই ধীরে ধীরে   গ্যাস্ট্রিক এ  রূপান্তরিত হয়। সুতরাং মূল কথা হলো দৈনন্দিন জীবনে সাধারণ কিছু বদ অভ্যাসের কারণে গ্যাস্টিক হয়ে থাকে।

গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ গুলো কি কি

গ্যাস্ট্রিক হলে আপনারা কিভাবে বুঝতে পারবেন। চলুন তাহলে নিচে থেকে  গ্যাস্টিকের লক্ষণ দেখে নেওয়া যাক।

1. পেটে জ্বালাপোড়া করা।

2. বমি বমি ভাব।

3. বদহজম হওয়া।

4.ক্ষুদা হ্রাস পাওয়া।

5. অল্পতেই পেট ভরার অনুভূতি হওয়া।

6. পেট চিনচিন করা ইত্যাদি।

গ্যাস্ট্রিক সমস্যার কার্যকরী  ঘরোয়া সমাধান

বেকিং সোডার ব্যবহার:  বেকিং সোডার এসিডিক উপাদান পাকস্থলীর অতিরিক্ত এসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। গ্যাস দূর করে, গ্যাস্টিকের সমস্যার সমাধানে কাজ করে। ১/৪ চা  চামচ বেকিং সোডা এক গ্লাস পানিতে ভালো করে গুলে নিন। এই মিশ্রণটি  পেটে সমস্যা অনুভুত হওয়ার  সময়ে পান করে নিন। এতে আপনি দ্রুত ভালো একটি ফলাফল পাবেন।

আদার ব্যবহার: আদা  গ্যাস্টিকের ব্যথা দূর করতে  বিশেষভাবে কার্যকরী। আদার  এন্ট্রিঅক্সিডেন্ট ও এন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান প্রদাহ ও গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা উপশম এ কাজ করে। দুই কাপ পানিতে এক টেবিল চামচ আদা কুচি ছেচে দিয়ে ফোটাতে থাকুন। পানি শুকিয়ে এক কাপ হয়ে এলে এতে ১/২ চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন। বেশ ভালো ও দ্রুত ফলাফল পাবেন। চাইলে শুধু আদা লবণ দিয়ে চিবিয়ে খেয়ে দেখতে পারেন। এতে করেও  একটি ভালো উপকার পাবেন।

পুদিনা:  পেট ফাঁপার সমস্যা থাকলে নিয়মিত পুদিনা পাতা খাবেন। এই  ভেষজ আপনার পেটে গ্যাস  জামাতে দেয় না। পেপারমিন্ট  অয়েলে থাকে এন্টি ইনফ্লেমেটরি এবং এন্টি ব্যাকটেরিয়াল যৌগ। যা গ্যাস্টিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আপনাকে সাহায্য করবে।

মাঠা: মাঠা  ল্যাকটিক এসিডও কিন্তু বাড়তি এসিডের হাত থেকে মুক্তি দিতে খুব কার্যকর। তাছাড়া এর প্রবায়োটিকের প্রভাবেও এসিডিটি নিয়ন্ত্রণে আসে।

ঠান্ডা দুধ:  ঠান্ডা দুধের ক্যালসিয়াম বাড়তি এসিড শোষণ করে নেয়। তাই অনেকেই এসিডিটির সমস্যার ঠান্ডা দুধ পান করেন। আপনিও করে দেখতে পারেন। তবে যাদের দুধ হজম করতে সমস্যা হয়, তাহলে আপনারা এটা পান করবেন না।

দারুচিনির ব্যবহার: দারুচিনি গ্যাস্টিকের সমস্যা সমাধানের বিশেষভাবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। দারুচিনি এসিডিটি, পেটে ব্যথা এবং পেটের গ্যাসের সমস্যা সমাধান করে তাৎক্ষণিকভাবেই। কফি, ওটমিল কিংবা গরম দুধে  দারুচিনি গুড়ো মিশিয়ে পান করুন। এতে করে আপনি খুব দ্রুত ফলাফল পাবেন। তবে যদি দুধে সমস্যা থাকে তাহলে দুধ খাবেন না। চাইলে পানিতে দারুচিনি গুড়ো ফুটিয়ে ছেকে মধু মিশিয়ে চায়ের মত পান করতে পারেন। এতেও আপনার সমস্যার উপশম হবে।

লেবু পানি:  ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে লেবু পানি খেয়ে দেখতে পারেন। বেশিরভাগ এসিডিটির সমস্যা এতে চলে যাওয়ার কথা। লেবুর প্রভাবে আপনার সিস্টেম অ্যালকালাইজড ক্ষারীয় হবে। বাড়িতি এসিডের প্রভাব কেটে যাবে। তবে যারা লেবু পানি হজম করতে পারেন না তারা এটি এড়িয়ে চলবেন।

মৌরি ভেজানো পানি: এক চা চামচ  মৌরি সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন সকালে খালি পেটে ছেকে খেয়ে নিন। বিশেষ করে গর্ভবতী ও স্তন্যদান করেছেন এমন মেয়েদের ক্ষেত্রে এই ঘরোয়া সমাধানটি দারুন কাজের।

জিরা ও জোয়ানের পানি:  এক লিটার পানিতে এক চা- চামচ জিরা ও এক চা- চামচ কাঁচা জোয়ান ভেজান। সকালে খালি পেটে এই পানিটা থেকে পান করুন। জিরা আর জোয়ান হজম শক্তি বাড়ায়। এবং কমে এসিডিটির সমস্যা।

কলা ও কমলা:  কলা ও কমলা পাকস্থলীর অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করতে সহায়তা করে। এতে করে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও কলার সলুবল ফাইবারের কারনে কলা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষমতা রাখে। পেট পরিষ্কার রাখতে কলার ঝুড়ি মেলা ভার।

ক্যামোমিল টি:  গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য আরেকটি সহজ ও কার্যকরী খাবার হলো ক্যামোমিল টি। এই ভেষজ চা নিয়মিত খেলে ওষুধ ছাড়াই দূর হবে গ্যাস্ট্রিক। ।ক্যামোমিল টি গ্যাস্ট্রিকের কারণে সৃষ্ট প্রদাহ কমানোর পাশাপাশি মুক্তি দেয় আলসার থেকেও। প্রতিদিন এক কাপ ক্যামোমিল টি পান করলে আপনার ওজন ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করবে।

তুলসী পাতা:  পেটের যেকোনো সমস্যা দূর করতে তুলসী পাতার ব্যবহার বেশ পুরনো। এই পাতার নির্যাস গ্যাসটাইটিসে আক্রান্ত ইঁদুরের গ্যাস্ট্রিক মিউকোসার প্রদাহ কমানোর ক্ষেত্রে কার্যকরী বলে গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে। যদি আপনি নিয়মিত তুলসীপাতা খান তাহলে ওষুধ ছাড়াই আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

থানকুনি পাতা:  অসংখ্য উপকারী ভেষজ মধ্যে অন্যতম হচ্ছে থানকুনি পাতা।  এটি বহুবর্ষজিবি উদ্ভিদ এবং জলাভূমির আশেপাশে পাওয়া যায়। এই থানকুনি  পাতায় রয়েছে কার্যকরী অনেক  গুনাগুন। যেমন- হজমের সমস্যা দূর করে, পেট ও লিভার ভালো রাখে, ক্ষত নিরাময় করে, কাশি এবং শ্বাস  যন্ত্রের অসুখ  কমায়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়,  অনিদ্রা দূর করে এবং চুল পড়া কমায় ইত্যাদি।

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে যা যা করণীয়

পৃথিবী জুড়ে কোন রোগের ওষুধ সবচেয়ে বেশি বিক্রি তা কি আপনারা জানেন? সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ। সবাই কম বেশি আমরা গ্যাস্টিকের সমস্যাই  ভোগাভোগী করি।  অনিয়মিত জীবনযাপন, শরীরের প্রকৃতি বা ঋতু না বুঝে খাওয়া দাওয়া করা। ঘুমের সময় নির্দিষ্ট ঘুম না পারা। মানসিক চাপে ভোগা, নানা কারণে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আমাদের শরীরে ক্ষতিকারক বায়ু তৈরি হয়। পরে যা বিভিন্ন রোগের জন্ম দেয়। আমরা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার প্রতিকারকে দুই ভাবে বিবেচনা করতে পারি। গ্যাস্টিকের দীর্ঘ মেয়াদী সমস্যা দূরীকরণ এবং হঠাৎ গ্যাস হলে তখন করণীয়। দুই  ক্ষেত্রের জন্যই সমাধান রয়েছে একটি হল যোগব্যায়াম এবং আরেকটি হল ইয়োগাতে। তাহলে চলুন নিচে থেকে এই দুটি আসন সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

মুন্ডুকাসন যেভাবে করবেন

1. বর্জাসনে বসুন।

2. এক হাতের উপর অন্য হাতের পাতা রাখুন।

3. এবার দুই হাতের একজোড়া পাতাকে  নাভির উপর রেখে শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে সামনের দিকে ঝুকুন।

4.  শ্বাস-প্রশ্বাস ধীরে ধীরে চলবে।

5. সাধ্য অনুযায়ী ১০ থেকে ৩০ সেকেন্ড এভাবেই থাকুন।

6. তিন থেকে পাঁচবার করুন।

 কি লাভ হবে

1. হজম শক্তির উন্নতি ঘটবে।

2.  অগ্নাশয়কে সক্রিয় করে।

3. ডায়াবেটিসের সমস্যা দূর করে।

4. দীর্ঘ মেয়াদী গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করে দেয়।

সর্তকতা

1. মানসিক চলা অবস্থায় আসন নিষেধ।

2. হঠাৎ গ্যাস হলে তখন এই আসন করবেন না।

পবন মুক্তাসন যেভাবে করবেন

1. দুই পা টানটান করে সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন।

2. দুটো হাতের আঙ্গুলগুলো পরস্পরের সঙ্গে  ফাঁসিয়ে ডান হাঁটুর উপরে রাখুন।

3. শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে হাটুকে বুকের সঙ্গে লাগান এবং মাথা উপরের দিকে তুলে নাক হাঁটুর সঙ্গে স্পর্শ করুন।

4. সামর্থ্য অনুযায়ী 10 থেকে 30 সেকেন্ড পর্যন্ত দম আটকে রেখে এই অবস্থায় শ্বাস নিতে নিতে আবার সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন।

 5. এবার বাঁ পায়েও একই ভাবে করুন।

6. শেষে দুই পা জোড় করে একসঙ্গে করুন।

7. একটা পূর্ণ চক্র হলো। এভাবে তিন-চার চক্র করুন।

8. হঠাৎ গ্যাস হলে সেই গ্যাস শরীর থেকে বের করতে পাঁচ থেকে দশ চক্র পর্যন্ত করতে পারেন।

 লাভ

1. এই আসন শরীর থেকে তাৎক্ষণিকভাবে গ্যাস বের করতে সাহায্য করে।

2. দীর্ঘ মেয়াদী গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর করে দেয়।

 সতর্কতা

কোমরে ব্যথা থাকলে মাথা মাটিতে রেখেই  করবেন। হাটুকে নাক স্পর্শ করার কোন প্রয়োজন নেই।

 ধনুরাসন যেভাবে করবেন

1. দুই পায়ের মাঝে হালকা ফাঁকা রেখে উপর হয়ে শুয়ে পড়ুন।

2. পা দুটো হাটু থেকে মোরে পায়ের গোড়ালি নিতম্বের উপর  রাখুন।

3. দুই হাত দিয়ে দুই পায়ের ঘোড়ালির উপরের অংশ ধরুন।

4. শ্বাস নিতে নিতে হাটু এবং উরু দুটোকে উপরে উঠান, যেন হাত সোজা থাকে। একই সঙ্গে বুক,  গ্রীবা ও মাথাকেও উপরের দিকে উঠান।

5. নাভি ও পেটের আশপাশের অংশ মাটির সঙ্গেই লেগে থাকবে এবং শরীরের বাকি অংশ উপরে।

6. আসনে থাকা অবস্থায় শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখবেন।

7. ১০ থেকে ৩০ সেকেন্ড পর শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে আসন থেকে নেমে আসুন।

8. তিন থেকে চার বার করুন।

 লাভ

1. কিডনি ভালো রাখে।

2. দীর্ঘ মেয়াদী গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর করে।

3. হজম শক্তির উন্নতি ঘটায়।

 সর্তকতা

1. মাসিক চলা অবস্থায় করা নিষেধ।

2. হঠাৎ গ্যাস হলে তখন এটি করবেন না।

যখন আপনি প্রতিটি আসন একবার যত সময় ধরে করবেন, তারপর ঠিক তত সময় ধরে শ্বাস নিন। যেমন মুন্ডুকাসন একবার ৩০ সেকেন্ড করলে ৩০ সেকেন্ড বিশ্রাম নিয়ে আবার শুরু করবেন। আশা করি আপনারা তাহলে বুঝতে পেরেছে গ্যাস্ট্রিকের  সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় গুলো সম্পর্কে।

 গ্যাস্ট্রিক দূর করার আরো কিছু উপায়

হজম শক্তি  বাড়াতে এবং পেটের সমস্যা কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত ধীরে ধীরে এবং সাবধানে আপনার খাবার চিবিয়ে খেতে হবে। মদ্যপান এবং ধূমপান থেকে বিরত থাকা গুরুত্বপূর্ণ কারণ খাদ্যনালীতে জ্বালাতন এবং গেস্টইন টেস্টটাইনাল সমস্যা গুলিকে বাড়িয়ে তুলতে পারে। যেসব জিনিস হজম হতে অনেক সময় লাগে যেমন ভাজা, চর্বিযুক্ত বা উচ্চ প্রক্রিয়া জাত করা জিনিস খাওয়া থেকে এড়িয়ে চলুন। পরিবর্তে স্বাস্থ্যকর বিকল্পগুলি বেছে নিন।

খাঁটি নারিকেল পানি খাওয়ার স্বাস্থ্যকর কারণ এতে উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। এই পুষ্টিগুলি বদহজম, অস্বস্তি এবং পেশির খিচুনি কমাতে সাহায্য করে। পটাশিয়াম, ফলেট এবং ভিটামিন বি ৬  সমৃদ্ধ কলা পেশির খিচুনি, ব্যথা এবং অস্বস্তি নিরাময়ের একটি কার্যকর উপায়। প্রতিদিন ন্যূনতম দুটি কলা হজমে সাহায্য করতে পারে।  যদি আপনি উপরের এই টিপসগুলি মেনে চলতে পারেন তাহলে আপনার গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

Read More

ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয়, এর ব্যবহার ও খাওয়ার নিয়ম