সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি,ভিসা খরচ কত, বেতন কত ও যাবতীয় তথ্য

সিঙ্গাপুর একটি বৈচিত্র্যময় দেশ। যেখানে বিভিন্ন জাতি / সংস্কৃতি এবং সারা বিশ্বের মানুষ রয়েছে। অনেক চাকরি পাওয়া যায় সিঙ্গাপুরে। একটি ছোট দেশ যা বিশ্বের মানচিত্রে একটি বিন্দু, কিন্তু এটি একটি বিশ্বমানের দেশ। সিঙ্গাপুর একটি শহর-রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত ও সংযুক্ত দেশগুলোর মধ্যে একটি। সিঙ্গাপুরের জীবনযাত্রার উচ্চ মান রয়েছে। এবং জীবন যাত্রার মানের দিক থেকে বিশ্বের শীর্ষ দেশ হিসেবে স্থান পেয়েছে। সিঙ্গাপুরের জীবনযাত্রার ব্যয় বেশি, তবে জীবন যাত্রার মানও উচ্চ।

অনেকেই কাজের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর গিয়ে থাকে। কিন্তু সিঙ্গাপুরে কোন ধরনের কাজের চাহিদা বেশি তা না জেনেই চলে যায়, তাতে পরে কাজ নিয়ে হিমশিম খেতে হয়। কেননা যে কোন কাজের অভিজ্ঞতা নিয়েই বিদেশে যাওয়া ভালো। এতে করে কাজের জন্য আর বসে থাকতে হয় না। তাই বিদেশ বা সিঙ্গাপুর যাওয়ার আগে সে দেশের কাজে অভিজ্ঞতা, কাজের ধরন এবং কাজের চাহিদা সম্পর্কে জেনে যাওয়া উচিত। তাই আজ আমরা আপনাদের মাঝে আলোচনা করব সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি, ভিসা খরচ কত, বেতন কত ইত্যাদি সম্পর্কে। চলুন তাহলে নিচে থেকে সেগুলো দেখে নেওয়া যাক।

সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি

আজ আমরা আপনাদের জানাবো সিঙ্গাপুর কোন কাজের চাহিদা বেশি। সিঙ্গাপুরে যে কাজগুলোর চাহিদা সবচেয়ে বেশি তার একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলো। চলুন সেগুলো আমরা দেখে নেই।

1. ওয়েল্ডিং।
2. হোটেল বয়।
3. ড্রাইভিং।
4. কনস্ট্রাকশন।
5. গার্ডেনিং।

সিঙ্গাপুরে ওয়েল্ডিং কাজের চাহিদা

বর্তমানে সিঙ্গাপুরেতে ওয়েল্ডিং এর কাজের চাহিদা অনেক রয়েছে। কারণ সিঙ্গাপুর এখন একটি শহর হয়ে উঠেছে, বিভিন্ন কোম্পানি বড় বড় প্রকল্পে কাজ করছে, আরো বেশি সংখ্যক আকাশচুম্বী ভবন তৈরি করছে, যার জন্য ওয়েল্ডিং কাজের প্রয়োজন। ওয়েল্ডিং এর কাজ আছে সিঙ্গাপুর প্রচুর পরিমাণ, তাতে করেই ওয়েল্ডিং শ্রমিক দরকার পড়ে থাকে তাদের। ওয়েল্ডিং এর কাজের চাহিদা সিঙ্গাপুরে সবচেয়ে বেশি। তাই বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরে এই কাজের জন্য প্রচুর লোক যায়। আর এই কাজের বেতন ও অনেক ভালো। সুতরাং আপনি যদি ওয়েল্ডিং কাজ শিখে তারপর সিঙ্গাপুরে যেতে পারেন তাহলে আপনার বেতনের পরিমাণ অনেক ভালো হবে। যদি আপনি একজন ভাল ওয়েল্ডার হতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে ওয়েল্ডার হিসেবে নিজেকে ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে হবে। যদি আপনি একজন সকল ওয়েল্ডার হতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে সঠিকভাবে ওয়েল্ডিং করতে জানতে হবে। তবে অবশ্যই আপনাকে প্রশিক্ষিত এবং অভিজ্ঞ সম্পন্ন হতে হবে।

সিঙ্গাপুরে হোটেল বয় চাহিদা

হোটেল বয় হিসেবে সিঙ্গাপুরে কাজ করার অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে। সিঙ্গাপুরে আজকাল অনেক হোটেল বয় জব আছে এবং বেতনও বেশ আকর্ষণীয়। সিঙ্গাপুরে হোটেল এবং রেস্তোরাঁর একটি খুব বৈচিত্রময় পরিসর রয়েছে। যা আপনার ক্যারিয়ার শুরু করার জন্য একটি উপযুক্ত জায়গা। হোটেল বয় এর জন্য সিঙ্গাপুরে প্রচুর চাকরি পাওয়া যায়। আপনি লাভজনক অফার পাবেন যদি আপনি দ্রুত এবং দক্ষ হয়ে থাকেন। যদি আপনি হোটেল বয় এ কাজ করেন সে ক্ষেত্রে আপনাকে টেবিল পরিষ্কার, আবর্জনা খাবার পরিবেশন এবং খাবার রান্নাঘরে নিয়ে যাওয়া এগুলো কাজ করতে হবে।

যদি আপনি একজন অভিজ্ঞ হোটেল বয় কর্মী হতে পারেন সে ক্ষেত্রে প্রতি মাসে আপনি S 300 বা তারও বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। তবে সিঙ্গাপুরের পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে মানুষ ব্যবসা-বাণিজ্যের কাজে অথবা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে গিয়ে থাকে। তাই তারা খাবারের জন্য বিভিন্ন রেস্তোরাঁ রেস্টুরেন্টে গিয়ে থাকে। যদি আপনি ভালো ব্যবহার করে তাদের মন জয় করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি ভাল পরিমানের বোনাসও পাবেন। যা অনেক সময় আপনার মাসিক বেতনের চেয়ে বেশি হয়ে থাকে।

সিঙ্গাপুরে ড্রাইভিং কাজের চাহিদা

সিঙ্গাপুরের ড্রাইভিং চাকরিরও ভালো চাহিদা রয়েছে। দেশটি হয়তো একটু ছোট তাতে কি, দেশের মধ্যে অনেক ভ্রমণের জায়গা রয়েছে। সেক্ষেত্রে চালকদের চাহিদা অনেক বেশি। সিঙ্গাপুরে গিয়ে অনেক ড্রাইভার গাড়ি চালায়। বাংলাদেশের অনেক লোক আছে যারা সিঙ্গাপুরে গিয়ে ট্যাক্সি চালান, তবে অনেকে আবার বিভিন্ন কোম্পানির গাড়ি, ট্রাক্টর, বাস এবং ট্রাক চালিয়ে থাকেন। সুতরাং আপনি যদি একজন ড্রাইভার হন, তাহলে আপনি সিঙ্গাপুরে গিয়ে ভালো পরিমাণের টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সব থেকে ভালো হয় যদি সিংগাপুরে আপনার নিজস্ব একটি গাড়ি থাকে।

সিঙ্গাপুরের সরকার রাইড শেয়ারিং এর অনুমতি দেওয়া ট্যাক্সি এবং রাইড হিলিং পরিষেবা গুলির প্রয়োজনীয়তা বাড়িয়েছে। যদি আপনি ড্রাইভিং করতে আগ্রহী হন সেক্ষেত্রে আপনি সিঙ্গাপুরে যেকোনো কোম্পানিতে গাড়ি বা ট্যাক্সি চালিয়ে প্রতি মাসে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ড্রাইভিং চাকরির জন্য ব্যাপক চাহিদা রয়েছে সিঙ্গাপুরে। প্রায় সিঙ্গাপুরে অনেক ভালো চাকরি রয়েছে যা সবার জন্য উপযুক্ত।

সিঙ্গাপুরে কন্ট্রাকশন কাজের চাহিদা

সিঙ্গাপুরে বর্তমানে নির্মাণ কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। সম্প্রতি, বড় বড় প্রকল্পে কাজ করছে কোম্পানি যা দেশের অবকাঠামো উন্নত করতে সাহায্য করবে। এর মানে হল যে নির্মাণ শিল্পে শীঘ্রই প্রচুর চাকরির শুন্য পদ পাওয়া যাবে। আপনার জন্য নির্মাণ দক্ষতা শেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে আপনি যদি অদূর ভবিষ্যতে চাকরি পেতে  উন্মুখ হন। বেশ কয়েকটি নির্মাণ সংস্থা রয়েছে সিঙ্গাপুরে। যারা নিয়োগ দিচ্ছে এবং এমন লোকদের খুঁজে বেড়াচ্ছে যারা অভিজ্ঞ সম্পন্ন এবং যোগ্য ব্যক্তি।

সিঙ্গাপুরে গার্ডেনিং কাজের চাহিদা

বাগানের চাকরি চাহিদা বাড়ছে সিঙ্গাপুরে। সব সময় লোকেরা এই ধরনের চাকরির দ্বারা আকৃষ্ট হয়ে থাকে। কারণ তারা শুধুমাত্র সহজ নয় বরং একটি শালীন পরিমাণ অর্থও অফার করে। উন্নত শীল একটি দেশ সিঙ্গাপুর এবং সর্বদা তার সৌন্দর্য বজায় রাখার চেষ্টা করে। যতদূর বাগান সেক্টর সংশ্লিষ্ট, গুণমানে কোন আপোষ নেই। কর্মরত ব্যক্তিরা এই সেক্টরে ভালো পরিমাণের বেতন পেয়ে থাকে। বেশিরভাগ কর্মী এই সেক্টরের একটি বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে নিয়োগ করা হয়। তবে এমন কিছু রয়েছে যারা তাদের পরিষেবাগুলি একটি সরকারি সংস্থার মাধ্যমে পেয়ে থাকেন। সুতরাং যদি আপনি বাগান বা গাছপালা করার জন্য প্রতি অনুরাগ হয়ে থাকেন সে ক্ষেত্রে আপনার জন্য সিঙ্গাপুরে চাকরির সুযোগ রয়েছে। এবং এই কাজ করে আপনি ভালো পরিমানের বেতন পেয়ে থাকবেন।

সিঙ্গাপুরে বেতন কত

সিঙ্গাপুরের শ্রমিক ক্যাটাগরিতে বেতন গড়ে ২০০০ হাজার থেকে ৩০০০ হাজার ডলার হয়ে থাকে। এ ছাড়া শিক্ষক, ইঞ্জিনিয়ার, নার্স, এবং আইটি এক্সপার্ট এর বেতন ৩০০০ থেকে ৬০০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে। নির্দিষ্ট চাকরি ও শিল্পের উপর নির্ভর করে একজন শ্রমিকের বেতন, তবে কম বেশি হতে পারে। যারা দক্ষ শ্রমিক হিসেবে কাজ করে বা যাদের অভিজ্ঞতা অনেক বেশি তাদের বেতনও অনেক বেশি। আবার যাদের দক্ষতা একটু কম এবং অভিজ্ঞতা একটু কম তাদের বেতনও একটু কম।

অদক্ষ শ্রমিকদের বা কম অভিজ্ঞ শ্রমিকদের বেতন প্রথমে বেতন শুরু হয় ৩০ হাজার টাকা থেকে। তবে বেতনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় ধীরে ধীরে। নতুন অবস্থায় ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন হলেও কাজের দক্ষতা ও সময়ের সাথে সাথে তা ৭০ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে সিঙ্গাপুরের গড় বেতন ৪৬ হাজার টাকা। একজন শ্রমিকের সর্বনিম্ন বেতন ৩০ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ বেতন ১ লক্ষ। কাজের চাহিদা, শ্রমিকের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং কাজের পরিমাণের উপর নির্ভর করে সিঙ্গাপুরে বেতনের পরিমাণ। 

সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে

সিঙ্গাপুর যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে জেনে নিতে হবে সিঙ্গাপুরে যেতে কত টাকা লাগতে পারে সেই বিষয়ে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে। মূলত সিঙ্গাপুর যাওয়ার খরচ আপনার ভিসার ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করবে। যেমন মনে করুন ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য ৭ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে ৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। আর এভাবেই ভিসার বিভিন্ন ধরনের অনুযায়ী ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকা এবং ভিসা বাবদ ৩০০ ডলার দেওয়া লাগে।

কত বছর বয়স লাগে সিঙ্গাপুরে যেতে

বিভিন্ন কাজের জন্য শ্রমিকদের বয়সসীমা সম্পর্কিত নির্দেশনা সিঙ্গাপুরের সরকার কর্তৃক নির্ধারণ করে দিয়েছে। তবে বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরের কাজের ভিসায় সর্বনিম্ন বয়স হলো ১৮ বছর এবং এবং সর্বোচ্চ বয়স হলো ৫০ বছর। সিঙ্গাপুরের নাগরিক হলে ১৬ বছর থেকেই বিভিন্ন বিধিনিষেধ মেনে কাজ করতে পারবে। সিঙ্গাপুরে কাজের অবসর নেওয়ার বয়স হলো ৬২ বছর। বাংলাদেশ থেকে সর্বোচ্চ ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়া যাবে সিঙ্গাপুরে। সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ যাদের বয়স তারা কত ঘন্টা কাজ করতে পারবে, কতদিন কাজ করতে পারবে এবং কোন কোন কাজ করতে পারবে সরকার প্রদত্ত তা বিধিনিষেধ এর মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে থাকে।

সিঙ্গাপুর স্কেল

স্কেল হল সিঙ্গাপুর যার এক ধরনের পরীক্ষা। কেউ যদি খুব সহজে সিঙ্গাপুরে যেতে চায় তবে তাকে অবশ্যই স্কেল পাস করতে হবে। কম বেশি এই কথাটি সবারই জানা আছে। আর কি কারণে এই স্কেল পাস করতে হয় হয়তো সেই বিষয়টি অনেকেই বিস্তারিত জানেনা। আর সে ক্ষেত্রে অনেকেই আবার স্কেল করে না। আর তাই এখানে তাদের উদ্দেশ্যে বলা, যদি আমরা স্কেল সম্পর্কে বিস্তারিত না জানি তবে আমরা স্কেল করতে যাব না। কিন্তু যদি আপনি সিঙ্গাপুর পাস করে যান তখন আপনাকে যে কোন কোম্পানি খুব সহজেই আপনাকে গ্রহন করে নিবে। কারণ একজন দক্ষ লোক যখন কোন এক কোম্পানিতে কাজ করে তখন ওই দেশে সরকারকে খুব সামান্য পরিমাণ ট্যাক্স প্রদান করতে হয়।

যার কারণে একটি কোম্পানি খুব সহজেই তাকে কাজে নেওয়ার ব্যাপারে সরকারের কাছ থেকে অনুমোদন পেয়ে থাকেন। এতে করে কোম্পানির লাভবান হয় এবং এ দেশের সরকার স্কেল করার কারণে মনে করে থাকে এই লোকটি হচ্ছে কাজে দক্ষ। তাই তাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে অধিক। শুধু তাই নয় যদি একজন মানুষ দক্ষ হয়ে বিদেশে যেতে চায় তাহলে তার যেতে খরচও কম পড়বে। আর যদি অযোগ্য বা অদক্ষ হয়ে বিদেশে যেতে চায় সেক্ষেত্রে তার যেতে খরচ বেশি পড়বে। এই কারণে আমরা যারা বিদেশে যেতে চাই অবশ্যই পরীক্ষা দিয়ে পাস করে তার পরে যাওয়াই হচ্ছে আমাদের জন্য উত্তম। এতে করে আপনি দীর্ঘদিন বিদেশে থাকতে পারবেন এবং প্রচুর টাকা উপার্জন করতে পারবেন। যা আপনার ভবিষ্যতের জন্য ভালো হবে।

সিঙ্গাপুরে ভিসা আবেদনের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস

সিঙ্গাপুরে যেতে কি কি ডকুমেন্ট বা যোগ্যতা প্রয়োজন। সিঙ্গাপুরে যেতে হলে প্রয়োজনীয় কি কি কাগজপত্র লাগবে অনেকেই সে সম্পর্কে জানে না। তাই আজকে আমরা তাদের উদ্দেশ্যে আলোচনা করব সিঙ্গাপুরে যেতে কি কি ডকুমেন্ট দরকার হয় সে সকাল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

1. সর্বপ্রথম সিঙ্গাপুরে যেতে একটি বৈধ পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হবে।
2. পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে।
3. পাসপোর্ট এর মেয়াদ সর্বনিম্ন ৬ মাস থাকতে হবে।
4. পুলিশ কেয়ারেন্স সার্টিফিকেট লাগবে।
5. আপনার এনআইডি কার্ড যদি থাকে সেটা প্রয়োজন হবে।
6. করোনার ভ্যাকসিন নিয়েছেন এর প্রমাণপত্র হিসেবে টিকা কার্ড বা সনদপত্র এর প্রয়োজন হবে।
7. আপনার একটি মেডিকেলের রিপোর্ট এর প্রয়োজন পড়বে।
8. টাকা প্রদানের রশিদ ও চুক্তিপত্র লাগবে।
9. একটি ব্যাংক একাউন্ট।
10. আবেদনকারীর সম্পন্ন ব্যক্তিগত তথ্য প্রয়োজন পড়বে।
11. ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
12. কাজের অভিজ্ঞতা ও প্রমাণপত্র লাগবে।

সাধারণত যে কোন দেশে আবেদন করতে হলে এই ডকুমেন্টগুলো লাগে সেরকম সিঙ্গাপুর যেতে হলেও লাগে। তবে এছাড়াও যদি অন্য আরো কোন কাগজপত্র প্রয়োজন পড়ে সে ক্ষেত্রে আপনি জানতে পারবেন এম্বাসি থেকে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন সিঙ্গাপুরে আবেদন করতে কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হয় সে সম্পর্কে।

Read More